Digital Information

অনলাইন ব্যবস্যায় ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে নানা অভিমত ব্যক্ত

তথ্য সংগ্রহ

বর্তমান সময়ে ই-কমার্স বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ই-কমার্স নিয়ে সাধারণ ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়ার সাথে সাথে প্রতিদিনই জন্ম নিচ্ছে নতুন নতুন ই-কমার্স সাইট। বাংলাদেশে যেকোন ব্যবসা করতে হলে তাকে অবশ্য স্থানীয় সরকারের নিকট থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। ট্রেড লাইসেন্স ব্যবসায়ের বৈধতা নিশ্চিত করে। ই-কমার্স এর ট্রেড লাইসেন্স নিতে হলে কোন ক্যাটাগরিতে লাইসেন্স নিবেন তা নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। বাংলাদেশে সব মিলিয়ে প্রায় ১২০০ ক্যাটাগরিতে লাইসেন্স প্রদান করা হয়। ব্যবসার ধরনের সাথে মিল রেখে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হয়। তাই একটা স্বাভাবিক ভাবনা সকলের মাথায় আসে যে, ই-কমার্স কি তথ্যপ্রযুক্তি হিসাবে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে।

ই-কমার্স 

ই-কমার্স (ইলেকট্রনিক বাণিজ্য হিসাবেও পরিচিত) হল পণ্য বা পরিসেবা কেনা বেচা, অর্থ স্থানান্তর করা এবং বৈদ্যুতিক মাধ্যমের (ইন্টারনেট) মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর প্রক্রিয়া। এই নেটওয়ার্কটি মানুষকে দূরত্ব এবং সময়ের সীমাবদ্ধতা ছাড়াই ব্যবসা করতে দেয়।

বিভিন্ন ধরনের আছে ই-কমার্স ব্যবসা বিকল্প আপনি আপনার পছন্দ, মূলধন, এবং অনলাইন ব্যবসা মডেলের উপর ভিত্তি করে নির্বাচন করতে পারেন। বিভিন্ন ব্যবসার জন্য, আপনি বিভিন্ন কৌশল এবং কৌশল বাস্তবায়ন করতে হবে।

অনলাইন ব্যবসা হিসাবে একই নীতিতে বেশ কাজ করে অফলাইন / খুচরা দোকান আছে। বিস্তৃত স্কেলে পুরো ইকমার্স প্রক্রিয়াটি তিনটি মূল উপাদান বা কাজের প্রক্রিয়াগুলিতে বিভক্ত হতে পারে:

 

 

1) প্রথম পদক্ষেপ যেখানে গ্রাহকরা ইকমার্স প্ল্যাটফর্মের (ওয়েবসাইট বা একটি অনলাইন পোর্টাল) মাধ্যমে অর্ডারটি দেয় এবং বিক্রয়কারী এটির একটি নোট তৈরি করে।

2) দ্বিতীয় ধাপে যেখানে আদেশের সমস্ত বিবরণ প্রক্রিয়া করা এবং সম্পন্ন হয়। এটি এখন সরবরাহের জন্য প্রস্তুত।

3) শেষ পদক্ষেপ যেখানে প্রসবের প্রক্রিয়া বাহিত হয়. সমস্ত সরবরাহ উপাদান গ্রাহক সময়মত ডেলিভারি নিশ্চিত করার জন্য এই ধাপে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন।

এই সমস্ত বিষয়গুলো খুব সুন্দর ভাবে বিশ্বস্ততার জন্য পরিচালিত করার ক্ষেত্রে অনলাইন ব্যবসায়ীদের বা উদ্যোক্তাদের ট্রেড লাইসেন্স করা নিয়ে বিভিন্ন অভিমত পরিলক্ষিত হচ্ছে।

যেমন: 

১)  অনলাইন ব্যবস্যায় ট্রেড লাইসেন্স হলে, অনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ হবে।  বাবলু কুমার সাহা

২) রোববার সময় টিভির এক প্রতিবেদনে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা বলেন, ই-কর্মাসের নামে ঠিকানাবিহীন পোর্টালে ভরে গেছে। তারা বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা চালায়। ভোক্তারা না বুঝে তাদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে বিভিন্নভাবে ঠকছে।

৩)  তিনি বলেন, অনলাইন ব্যবসা লাইসেন্স এর আওতায় আসলে উভয় পক্ষ উপকৃত হবে। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।

৪)  ই-ক্যাবের সহ-সভাপতি শাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, ২০২৬ সালে ১ হাজার কোটি টাকার বাজার ছিলো। ২০১৯ এটি ৬-৭ হাজার কোটি টাকা মার্কেট ধরে। ২০২০ এসে ১৬ হাজার কোটি টাকার মার্কেটে উত্তীর্ণ হয়েছে। এই নীতিমালাগুলো তৈরি হলে ক্রেতারা নির্দিষ্ট একটি প্লার্টফরমে আসবে এবং বিক্রিও বাড়বে। যারা প্রকৃত ব্যবসায়ী তাদের জন্য এটি উত্তম ব্যবসা হবে।

৫) অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, রেজিট্রেশন এবং ভ্যাট নিবন্ধন করার আগে একটি অনলাইন বিজনেস আইডি তৈরি করা যেতে পারে। তার ব্যবসা যদি পাঁচ বছর বা সাত বছর টিকে যায় তবেই সেটি নিবন্ধন বা ভ্যাটের আওতায় পড়বে। তাহলে নারী, ছাত্র-ছাত্রী ও যারা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা রয়েছেন। তাদের ব্যবসার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না।

.

.

তথ্য: 1) আমাদের সময় . কম

.

.

.

অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়

.

.

.

☑ সব শেষে আপনাকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি ,  আমাদের এই ছোট্ট উদ্যোগটি  আপনাদের যদি ভালো লাগে তবে সর্বদা আমাদের পাশে থেকে আমাদের সাহস বাড়াতে পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে আমাদের কাজের স্পৃহা আরো বাড়িয়ে দিতে আপনারা বিশেষ ভূমিকা রাখবেন এবং সেই সাথে আপনার একটি শেয়ার হয়তো আপনার নিকটস্থ কারো জন্য একটি নতুন দরজা খুলে দিতে পারে । সেই আশা বাদ ব্যক্ত করে সবাইকে আবারো ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় নিচ্ছি।  আজ এ পর্যন্ত । সবাই ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন। দেখা হবে পরবর্তী নতুন কোন আর্টিকেলে।  আল্লাহ হাফেজ।

.

.

.

আমাদের আরো পপুলার আর্টিকেল

 

Model Test :

Health Tips :

Outsourcing/Online Income :

Others Articls :

One Comment

  1. ভালো ইনফো দিয়েছেন ভাই। এই লাইসেন্স নিয়ে আসলেই একটা ঐক্যমতে আসতে হবে। আশা করি সেটা আমাদের জন্য খুদ্র উদ্দোক্তা দের জন্য ভালোই হবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Articles

Back to top button