Valentine’s Day _ ভালবাসা দিবসের জানা-অজানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ( ভ্যালেন্টাইন্স ডে )
SM ALAMGIR
আজ আমরা জানবো……….
- ভালবাসা কি ?
- ভালবাসা দিবসের উৎপত্তি।
- কোন কোন দেশে কিভাবে ভালবাস দিবস পালন করা হয় ?
- ভালবাসা দিবসের কিছু ক্ষতিকর দিক ।
- ইসলামের দৃষ্টিতে ভালবাসা দিবস ?
- ভালবাস দিবস থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা কি ?
আমরা এখন পর্যায় ক্রমে সবগুলো পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করবো।
ভালবাসা কি ?
ভালোবাসা আসলে কী জিনিস? কেউ কি ভেবে দেখেছেন ভালোবাসার সত্যিকারের সংজ্ঞা কী? ভালোবাসার আসলে কোনো সংজ্ঞা নেই। ভালোবাসার রয়েছে কিছু বৈশিষ্ট্য এবং সত্য। যে সত্যগুলো সকল সত্যিকারের ভালোবাসার মধ্যেই থাকে। কিন্তু আজকালের ঠুনকো ভালোবাসার অভিনয়ের কারণে এই সত্যগুলো কেউ মনে রাখে না। ভুলে যায় অনেকেই। সেকারণেই আজকাল ভালোবাসার মোটেই দাম নেই । আগের দিনের ভালবাসা কাহিনী শুনে মনে হয়, তারা একপ্রকার পাগল ছিলো। কিন্তু না, তারাই প্রকৃত ভালবাসার মর্ম বুঝেছিল। যা আমরা এখন হাজার চেষ্টা করেও পাই না।
ভালবাসা দিবসের উৎপত্তি :
ভালবাসা দিবসের উৎপত্তি নিয়ে নানান লোকের নানান করা শুনা যায়। পর্যায়ক্রমে সব গুলো উৎপত্তির কারণ নিম্নে দেওয়া হলো। কেউ কেউ বলেন-
- প্রাচীন রোমে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেব-দেবীর রানী জুনোর সম্মানে ছুটির দিন। জুনোকে নারী ও প্রেমের দেবী বলে লোকে বিশ্বাস করত। কারো করোমতে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হওয়ার কারণ ছিল এটিই।
- রোমের সম্রাট ক্লডিয়াস ২০০ খ্রিস্টাব্দে দেশে বিয়ে প্রথা নিষিদ্ধ করেন। তিনি ঘোষণা দেন, আজ থেকে কোনও যুবক বিয়ে করতে পারবে না। যুবকদের জন্য শুধুই যুদ্ধ। তার মতে, যুবকরা যদি বিয়ে করে তবে যুদ্ধ করবে কারা?সম্রাট ক্লডিয়াসের এ অন্যায় ঘোষণার প্রতিবাদ করেন এক যুবক। যার নাম ভ্যালেন্টাইন। অসীম সাহসী এযুবকের প্রতিবাদে খেপে উঠেছিলেন সম্রাট।রাজদ্রোহের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় তাকে।১৪ ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা মাথা কেটে ফেলা হয় তার।ভালোবাসার জন্য ভ্যালেন্টাইনের আত্মত্যাগকে স্মরণ করতে তখন থেকেই এ দিনটিকে পালন করা হয় ভ্যালেন্টাইন দিবস হিসেবে।
- প্রাচীনকালে মানুষের বিশ্বাস ছিল, ১৪ ফেব্রুয়ারি হলো পাখিদের বিয়ের দিন। পাখিরা বছরের দ্বিতীয় মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ডিম পাড়তে বসে। আবার কেউ বলেন,মধ্যযুগের শেষদিকে মানুষ বিশ্বাস করত এদিন থেকে পাখিদের মিলন ঋতু শুরু হয়। পাখিরা সঙ্গী খুঁজেবেড়ায়। পাখিদের দেখাদেখি মানুষও তাই সঙ্গী নির্বাচন করে এ দিনে।
- ২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইন’স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচারের অভিযোগে তৎকালীন রোম সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। আর তাই তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেন্টাইন’স স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন’ দিবস ঘোষণা করেন।
কোন কোন দেশে কিভাবে ভালসাবা দিবস পালন করা হয় ?
পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে জন্মদিনের উৎসব, ধর্মোৎসব সবক্ষেত্রেই ভোগের বিষয়টি মুখ্য। তাই গির্জা অভ্যন্তরেও মদ্যপানে তারা কসুর করে না। খৃস্টীয় এই ভ্যালেন্টাইন দিবসের চেতনা বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক ভ্যালেইটাইন উৎসব নিষিদ্ধ করা হয়। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিকভাবে এ দিবস উদযাপন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময়ে এ দিবস প্রত্যাখ্যাত হয়। সম্প্রতি পাকিস্তানেও ২০১৭ সালে ইসলামবিরোধী হওয়ায় ভ্যালেন্টাইন উৎসব নিষিদ্ধ করে সেদেশের আদালত। বর্তমানকালে, পাশ্চাত্যে এ উৎসব মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। যুক্তরাজ্যে মোট জনসংখ্যার অর্ধেক প্রায় ১০০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করে এই ভালোবাসা দিবসের জন্য কার্ড, ফুল, চকোলেট, অন্যান্য উপহারসামগ্রী ও শুভেচ্ছা কার্ড ক্রয় করে এবং আনুমানিক প্রায় ২.৫ কোটি শুভেচ্ছা কার্ড আদান-প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশেও বর্তমানে এই দিবস পালন খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে তরুণ সমাজের কাছে। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি ও বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতির মিশ্রণে ভিন্নভাবে “বিশ্ব ভালোবাসা দিবস” নামে এটি পালিত হয়। বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১৩ই ফেব্রুয়ারি তারিখে বসন্ত উৎসব তথা “পহেলা ফাল্গুন” উদযাপিত হয়। তার ঠিক পরের দিনই ভালোবাসা দিবস পালন করা হয় বিধায় অনেকের কাছেই এই দিবসটি বেশ উৎসবমুখর হয়ে ওঠে।
ভালবাসা দিবসের কিছু ক্ষতিকর দিক ।
- ভালবাসা নামের এই শব্দটির সাথে এক চরিত্রহীন লম্পটের স্মৃতি জড়িয়ে আছে। যারা ভালবাসার জয়গান গেয়ে চলেছেন, পৃথিবীবাসীকে তারা সোনার পেয়ালায় করে নীল বিষ পান করিয়ে বেড়াচ্ছেন।
- তরুণ-তরুণীদের সস্তা যৌন আবেগকে সুড়সুড়ি দিয়ে সমাজে বিশৃঙ্খলা ও ফাসাদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ আল্লাহ তা‘আলা ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের ভালবাসেন না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘‘আর তারা তো পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়ায়। আর আল্লাহ ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের ভালবাসেন না।’’ ৩৯ (সূরা আল মাযিদাহ : ৬৪)
- নৈতিক অবক্ষয় দাবানলের মত ছড়িয়ে যাচ্ছে।
- নির্লজ্জতা ও বেহায়াপনা জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি লাভ করছে। আব্দুল্লাহ ইবন ‘উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন : ‘‘যে জনগোষ্ঠীর মধ্যে নির্লজ্জতা প্রকাশমান, পরে তারা তারই ব্যাপক প্রচারেরও ব্যবস্থা করে, যার অনিবার্য পরিণতি স্বরূপ মহামারী, সংক্রামক রোগ এবং ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ এত প্রকট হয়ে দেখা দিবে, যা তাদের পূর্ববর্তীদের মধ্যে কখনই দেখা যায়নি।’’ ৪১ (ইবনু মাজাহ, কিতাবুল ফিতান, হাদিস নং- ৪০০৯)
- শরীরে উল্কি আঁকাতে যেয়ে নিজের ইজ্জত পরপুরুষকে দেখানো হয়। যা প্রকাশ্য কবিরা গুনাহ। যে ব্যক্তি উল্কি আঁকে এবং যার গায়ে তা আঁকা হয়, উভয়য়ের উপরই আল্লাহর লা‘নত বর্ষিত হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি পরচুলা লাগায় এবং যাকে লাগায়; এবং যে ব্যক্তি উল্কি আঁকে এবং যার গায়ে আঁকে, আল্লাহ তাদের অভিসম্পাত করেন।’’ ৪২ ( বুখারী, কিতাবুল লিবাস, হাদিস নং : ৫৪৭৭)
- ভালবাসা দিবসের নামে নির্লজ্জতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে যিনা-ব্যভিচার, ধর্ষণ ও খুন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে জনগোষ্ঠীর-মধ্যেই ব্যভিচার ব্যাপক হবে, তথায় মৃত্যুর আধিক্য ব্যাপক হয়ে দেখা দেবে।’’
- বিশ্ব ভালবাসা দিবসের এসব ঈমান বিধ্বংসী কর্মকান্ডের ফলে মুসলিম যুব-মানস ক্রমশ ঈমানি বল ও চেতনা হারিয়ে ফেলছে।
- মানুষের হৃদয় থেকে তাকওয়া তথা আল্লাহর ভয় উঠে যাচ্ছে।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালবাসা দিবস ?
কোন মুসলমানের জন্য কাফেরদের কোন উৎসব পালন করা জায়েয নয়। কেননা উৎসব (ঈদ) ধর্মীয় বিষয়। এ ক্ষেত্রে শরয়ি নির্দেশনার এক চুল বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেন: উৎসব (ঈদ) ধর্মীয় অনুশাসন, ইসলামী আদর্শ ও ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। যে ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেছেন: “তোমাদের প্রত্যেককে আমি আলাদা শরিয়ত ও মিনহাজ (আদর্শ) দিয়েছি”।
তিনি আরও বলেন: “প্রত্যেক উম্মতের জন্য রয়েছে আলাদা শরিয়ত দিয়েছি; যা তারা পালন করে থাকে” যেমন- কিবলা, নামায, রোজা। অতএব, তাদের উৎসব পালন ও তাদের অন্যসব আদর্শ গ্রহণ করার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কারণ তাদের সকল উৎসবকে গ্রহণ করা কুফরকে গ্রহণ করার নামান্তর। তাদের কিছু কিছু জিনিস গ্রহণ করা কিছু কিছু কুফরকে গ্রহণ করার নামান্তর। বরং উৎসবগুলো প্রত্যেক ধর্মের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য এবং ধর্মীয় আলামতগুলোর মধ্যে অন্যতম। অতএব, এটি গ্রহণ করা মানে কুফরের সবিশেষ অনুশাসন ও সবচেয়ে প্রকাশ্য আলামতের ক্ষেত্রে তাদের অনুসরণ করা। কোন সন্দেহ নেই যে, এ ক্ষেত্রে তাদের অনুকরণ করা মানে কুফরের অনুকরণ করা।
এর সর্বনিম্ন অবস্থা হচ্ছে- গুনাহ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন: “নিশ্চয় প্রত্যেক কওমের উৎসব রয়েছে। এটা হচ্ছে আমাদের ঈদ বা উৎসব”। এটি যুনার (জিম্মিদের বিশেষ পোশাক) বা এ বিজাতিদের বিশেষ কোন আলামত গ্রহণ করার চেয়ে অধিক নিকৃষ্ট। কেননা এ ধরনের আলামত কোন ধর্মীয় বিষয় নয়; বরং এ পোশাকের উদ্দেশ্য হচ্ছে- মুমিন ও কাফেরের আলাদা পরিচয় ফুটিয়ে তোলা। পক্ষান্তরে তাদের উৎসব ও উৎসব সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো একান্ত ধর্মীয়; যে ধর্মকে ও ধর্মাবলম্বীকে লানত করা হয়েছে। সুতরাং এ ধরনের ক্ষেত্রে তাদের সাথে সাদৃশ্য গ্রহণ করা আল্লাহর আযাব ও গজব নাযিলের কারণ হতে পারে।[ইকতিদাউস সিরাতিল মুস্তাকিম ১/২০৭]
তিনি আরও বলেন: “কোন মুসলমানের জন্য তাদের উৎসবের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন কিছুর ক্ষেত্রে সাদৃশ্য গ্রহণ করা জায়েয নয়। যেমন, খাবার দাবার, পোশাকাদি, গোসল, আগুন জ্বালানো অথবা এ উৎসবের কারণে কোন অভ্যাস বা ইবাদত বর্জন করা ইত্যাদি। এবং কোন ভোজানুষ্ঠান করা, উপহার দেওয়া, অথবা এ উৎসব বাস্তবায়নে সহায়ক এমন কিছু বেচাবিক্রি করা জায়েয নয়। অনুরূপভাবে তাদের উৎসবে শিশুদেরকে খেলতে যেতে দেওয়া এবং সাজসজ্জা প্রকাশ করা জায়েয নয়।
মোদ্দাকথা, বিধর্মীদের উৎসবের নিদর্শন এমন কিছুতে অংশ নেয়া মুসলমানদের জন্য জায়েয নয়। বরং তাদের উৎসবের দিন মুসলমানদের নিকট অন্য সাধারণ দিনের মতই। মুসলমানেরা এ দিনটিকে কোনভাবে বিশেষত্ব দিবে না।[মাজমুউল ফাতাওয়া (২৯/১৯৩)]
ভালবাসা দিবস থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা
প্রিয় মুমিন-মুসলিম ভাইবোনেরা! ভালবাসা কোন পর্বীয় বিষয় নয়। এটি মানব জীবনের সুখ-শান্তির জন্য একটি জরুরি সার্বক্ষণিক মানবিক উপাদান। সুতরাং আমাদের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ বৃদ্ধির জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শিখানো সার্বক্ষণিক পন্থাটি অবলম্বন করি। বিশ্ব ভালবাসা দিবসের নামে এসব ঈমান বিধ্বংসী কর্মকান্ড হতে আল্লাহ তা‘আলা আমাদের হেফাযত করুন। শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই যেন কাউকে ভালবাসি এবং শত্রুতাও যদি কারো সাথে রাখতে হয়, তাও যেন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই রাখি।
মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সকলে সঠিক ভাবে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমীন।
.
.
সব শেষে আপনাকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি , আমাদের এই ছোট্ট উদ্যোগটি আপনাদের যদি ভালো লাগে তবে সর্বদা আমাদের পাশে থেকে আমাদের সাহস বাড়াতে পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে আমাদের কাজের স্পৃহা আরো বাড়িয়ে দিতে আপনারা বিশেষ ভূমিকা রাখবেন এবং সেই সাথে আপনার একটি শেয়ার হয়তো আপনার নিকটস্থ কারো জন্য একটি নতুন দরজা খুলে দিতে পারে । সেই আশা বাদ ব্যক্ত করে সবাইকে আবারো ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় নিচ্ছি। আজ এ পর্যন্ত । সবাই ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন। দেখা হবে পরবর্তী নতুন কোন আর্টিকেলে। আল্লাহ হাফেজ।
.
.
.
আমাদের আরো পপুলার আর্টিকেল
-
রিজিক | আজকের মাংসে বরকত অনেক বেশি ছিলো | Heart Touching Real Story
-
গ্রুপে কিভাবে সেলার কোড পাবেন ? এটা পড়ুন। কাউকে জিজ্ঞাসা করতে হবে না।
-
সফল হওয়ার ৫ টি কার্যকরী টিপস || যদি সফল হতে চান তাহলে জীবনে এক বার হলেও পড়ুন
-
সফল লোকের ৪ টি অভ্যেস যা আপনার জীবন বদলে দিবে || 4 habits of successful people ll change your life
-
সফল হওয়ার মূলমন্ত্র। The key to success _ Motivational Speech _ By smalamgir
-
জীবনটা বড়ই অদ্ভুদ || হতাশা || হতাশা থেকে বের হোন নিজেকে নতুন আপনি তৈরি করুন
-
ফেসবুক পেইজ প্রোমোট || উদ্যোক্তাদের নাম ও তাদের ফেসবুক পেইজের নামের তালিকা
-
বিক্রয় বৃদ্ধির কিছু কার্যকরী উপায় সমূহ যা উদ্যোক্তাদের জানা জরুরী
-
পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধির কৌশল । Easy step to increase product sales
-
একজন সফল উদ্যোক্তার করণীয়_ What a successful entrepreneur needs to do
-
বিক্রয় বৃদ্ধির কৌশল এবং ক্রেতার সাথে সম্পর্ক স্থাপন এর ১০টি কার্যকারী কৌশল _ By smalamgir
-
ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কিভাবে মার্কেটিং করলে সফল হবেন? Digital Marketing
-
ইমেইল মার্কেটিং কি এবং কিভাবে শুরু করবেন ? What is email marketing and how to get started?
-
ফেসবুক মার্কেটিং করার আগে যা জানা জরুরি_ How to easy step of Facebook Marketing
Model Test :
Health Tips :
-
গাইনেকোমাস্টিয়া ( পুরুষের বড় স্তন ছোট করার ) সার্জারী || Gynecomastia Surgery in Dhaka, Bangladesh.
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে কিংবা ভালোবাসা কি তার মর্ম টা কতটুকু সেটা এই পোস্টের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আগামীতে আরো এমন ভালো কিছু লেখা আপনার কাছে আমরা প্রত্যাশা করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভকামনা ও দোয়া রইল আপনার জন্য☺️☺️